পোটরাজ (গল্প) শঙ্কর রাও খারাট – উচ্চমাধ্যমিক বাংলা MCQ প্রশ্ন ও উত্তর
HS Class 12 Bengali Potraj MCQ Question and Answer
১। দামার বাড়ির দরজায় চিৎকার করছিল-
উত্তরঃ কুকুর২। শঙ্কররাও খারাট কোন্ ধর্মে ধর্মান্তরিত হন?
উত্তরঃ বৌদ্ধ
৩। “দামা, বাড়ি আছো নাকি, দামা,”-এ কথা বলেছিল-
উত্তরঃ গ্রামের মোড়ল
৪। পোটরাজ দামার বাড়ি ছিল-
উত্তরঃ গ্রামে
৫। “এখনও প্রাণটুকু আছে খালি, বাবা।”-এ কথা কে বলেছে?
উত্তরঃ দুরপত
৬। দুরপত কোন্ মাসে স্নান করে মায়ের কাছে গড়ান দেয়?
উত্তরঃ আষাঢ়
৭। ‘পোটরাজ’ গল্পের লেখক হলেন-
উত্তরঃ শঙ্কর রাও খারাট
৮। “ভেবো না, ভালো হয়ে যাবে,”-এ কথা বলেছে-
উত্তরঃ গ্রামের বউ-ঝি
৯। শঙ্কররাও খারাট জন্মগ্রহণ করেন-
উত্তরঃ ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে
১০। দামার বউ চোখের জল মুছছে-
উত্তরঃ আঁচল দিয়ে
১১। শঙ্কররাও খারাট কোথাকার লেখক?
উত্তরঃ মহারাষ্ট্র
১২। চোখভরা জল কার রয়েছে?
উত্তরঃ দামার বউয়ের
১৩। শঙ্কররাও খারাট যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন-
উত্তরঃ মারাঠাওয়াড়া বিশ্ববিদ্যালয়
১৪। পাড়ার থেকে দামাকে দেখতে আসছে-
উত্তরঃ বউ-ঝিরা
১৫। সুন্দন্দন চক্রবর্তী জন্মগ্রহণ করেন-
উত্তরঃ ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দে
১৬। লোকেরা পোটরাজের শারীরিক অবস্থার খবর নিলে দুরপত জবাব দিয়েছে-
উত্তরঃ করুণ মুখে
১৭। ‘পোটরাজ’ গল্পের বাংলা অনুবাদক হলেন-
উত্তরঃ সুনন্দন চক্রবর্তী
১৮। প্রায় প্রত্যেক বাড়িতে অসুস্থ অবস্থায় বিছানায় রয়েছে-
উত্তরঃ একজন
১৯। “কারু যাওয়ার সময় হলেই সে যাবে”-এ কথা বলেছে-
উত্তরঃ গ্রামের লোক
২০। একটা কাক চেঁচিয়ে উঠেছিল-
উত্তরঃ নিমগাছে
২১। বাড়ির সামনে নিমগাছ থেকে চেঁচিয়ে ওঠে-
উত্তরঃ কাক
২২। অলক্ষুণে কাককে তাড়ানোর কথা বলেছিল-
উত্তরঃ দুরপত
২৩। অলুক্ষণে কাককে ঢিল ছুঁড়ে মেরেছিল-
উত্তরঃ দুরপতের ছেলে
২৪। “বেজন্মাটা আমাদের শাপমন্যি করছে”-এ কথা বলেছিল-
উত্তরঃ দুরপত
২৫। “সারা আকাশ মেঘে ঢাকা” সময়টা ছিল-
উত্তরঃ আষাঢ় মাস
২৬। কুকুর টানা চিৎকার করছিল-
উত্তরঃ বাড়ির দরজায়
২৭। কুকুরের চিৎকার শুনে কার প্রাণ শুকোয়?
উত্তরঃ দুরপতের
২৮। কুকুরের চিৎকার শুনে দুরপত কুকুরকে কী অভিশাপ দিয়েছে?
উত্তরঃ গোর দেওয়ার
২৯। “ভবিষ্যতের কথা বলছে গো।”-এ কথা বলেছিল-
উত্তরঃ দুরপতের পাশে বসা বউটি
৩০। “দুরপত মারী-আই-এর যাত্রায় গিয়েছিলি তো?”-এ কথা বলেছিল-
উত্তরঃ বঞ্চলা
৩১। পোটরাজের বউ-এর নাম ছিল-
উত্তরঃ দুরপত
৩২। দুরপতের স্বামীর নাম ছিল-
উত্তরঃ দামা
৩৩। দুরপত কোন্ কোন্ বারে উপোস করে?
উত্তরঃ মঙ্গলবার-শুক্রবার
৩৪। ‘মা’-কে কী দিয়ে চান করানো হয়?
উত্তরঃ দুধ ও দইয়ে
৩৫। ‘মা’-কে কোন্ রঙের শাড়ি পরানো হয়?
উত্তরঃ সবুজ
৩৬. মা-কে কী দিয়ে ভোগ দেওয়া হয়?
উত্তরঃ নারকেল
৩৭. “হে মা, তোমার কোপে পড়লাম কেন?”- এ কথা বলেছিল-
উত্তরঃ দুরপত
৩৮. দুরপত কোন্ তিথিতে ভিজে শাড়িতে মায়ের কাছে গড়ান দেন?
উত্তরঃ অমাবস্যা তিথিতে
৩৯. মায়ের দোরে কীসের ছড়া দেওয়া হয়?
উত্তরঃ রক্তের
৪০. দুরপত হাতজোড় করে প্রার্থনা করে কোন্ মন্দিরের দিকে মুখ করে?
উত্তরঃ মারী-আই মন্দির
৪১. গ্রাম-মণ্ডলের কতজন লোক পোটরাজের বাড়ি এসেছিল?
উত্তরঃ চারজন
৪২. “পোটরাজ কেমন আছে দেখতে লোকে তো আসবেই।” - এ কথা বলেছিল-
উত্তরঃ বঞ্চলাবাঈ
৪৩. পোটরাজ আজ কতদিন রৌদে বেরোয় না?
উত্তরঃ তিনদিন
৪৪. দামা ছিল গাঁয়ের-
উত্তরঃ পোটরাজ
৪৫. “দামা কোথায় এ-কদিন?” - কে বলেছিল?
উত্তরঃ মোড়ল
৪৬. “বলো কী, মা নিজের ভক্তকেই হেনেছেন?” - মায়ের ভক্ত হল-
উত্তরঃ পোটরাজ
৪৭. সকাল-সাঁঝ মায়ের ছায়ায় বসবাস হল-
উত্তরঃ দামার
৪৮. “আমাদের আরেকবার যাত্রা করতে হবে।” - কেন?
উত্তরঃ দেবীকে গাঁয়ের সীমানার বাইরে রেখে আসতে
৪৯. মাকে কেন খুশি করতে হবে?
উত্তরঃ মহামারী দূর করার জন্য
৫০. “মাকে খুশি করতেই হবে।” - এ কথা বলেছিল-
উত্তরঃ দুরপত
৫১. কী না করলে মার চক্কর গাঁয়ের উপর থেকে কাটবে না বলে গাঁয়ের লোকের ধারণা?
উত্তরঃ দেবীকে মিছিল করে গাঁয়ের সীমানার বাইরে না রেখে এলে
৫২. “কী ক’রে করবে” - কী করবে পোটরাজ?
উত্তরঃ মাকে নিয়ে যাত্রা
৫৩. “ওই হাইস্কুলে পড়ছে এখন যে ছেলেটা?” - কার ছেলে?
উত্তরঃ দামার ছেলে
৫৪. দামার ছেলে পড়ে-
উত্তরঃ হাই স্কুলে
৫৫. “ওর বাবার জায়গায় ও যদি ‘যাত্রা’টা করে তো ক্ষতি কী।” - ‘ওর বাবার’ নাম কী?
উত্তরঃ দামা
৫৬. “শুধু ব্যাক্তিতে কি পোটরাজ হয়?” - কী করলে পোটরাজ হয়?
উত্তরঃ ‘যাত্রা’ করলে
৫৭. মোড়ল জন্য একজন কী দরকারই?
উত্তরঃ পোটরাজ
৫৮. দুরপতের বড়ো ছেলের নাম কী?
উত্তরঃ আনন্দ
৫৯. আনন্দ হল পোটরাজের-
উত্তরঃ বড়ো ছেলে
৬০. “…তার রাগ হতে থাকল” - কার?
উত্তরঃ আনন্দর
৬১. আনন্দর রাগ হতে থাকল কেন?
উত্তরঃ তাকে পোটরাজ হতে বলা হচ্ছে
৬২. ‘পোটরাজ’ গল্পে আনন্দ হাই স্কুলে কী ভাষা পড়ে বলা হয়েছে?
উত্তরঃ ইংরেজি
৬৩. আনন্দর নিশ্বাস ঘন হয়ে উঠল কেন?
উত্তরঃ রাগ হয়েছে বলে
৬৪. “একবার পোটরাজ হ’লে সারাজীবনই তো ওকে পোটরাজ থেকে যেতে হবে।” - কথাটি বলেছিল-
উত্তরঃ দুরপত
৬৫. “দুজনের কথাই ভাবতে হবে।” - কথাটি বলেছিল-
উত্তরঃ দুরপত
৬৬. “গাঁয়ের ধারে মিছিল নিয়ে যেতেই হবে।” - কথাটি বলেছিল-
উত্তরঃ একটি একরোখা গোছের লোক
৬৭. “লাফিয়ে উঠে সে হাত মুঠি করলে।” - কে?
উত্তরঃ আনন্দ
৬৮. রাগের আনন্দর-
উত্তরঃ চোখ ঠেলে বেরোল
৬৯. ভয় দেখিয়ে কারা ফিরে গেল-
উত্তরঃ গ্রাম মণ্ডলের লোকেরা
৭০. দৌড়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেল-
উত্তরঃ আনন্দ
৭১. মা যখন গাঁয়ের ধারে গিয়ে বসেছিলেন, তাঁর পরনে ছিল-
উত্তরঃ সবুজ শাড়ি
৭২. মার গলার হারটিতে কটি সবুজ বালা ছিল?
উত্তরঃ অনেকগুলো
৭৩. মার গলায় হারের রং ছিল-
উত্তরঃ সবুজ
৭৪. “গাঁয়ের লোকেরা বিশ্বাস করে দেবীর চক্কর এবার কেটে যাবে।” - এমন বিশ্বাস কেন?
উত্তরঃ মা নিজেরই গাঁয়ের বাইরে চলে গেছেন
৭৫. “সেই চিৎকারে দামার মুখ আলো হয়ে যায়।” - কেন এমন ঘটে?
উত্তরঃ আনন্দিত হয়েছে বলে
৭৬. মিছিল কোন্ দিকে এগোয়?
উত্তরঃ গাঁয়ের দিকে
৭৭. “আনন্দ, ভুলিস না।” - কে বলেছে?
উত্তরঃ দুরপত
পোস্ট পড়ার পর ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করতে ভুলবেন না ।
( After reading post not forgetting comments. ) 👆